বর্তমান রাজ্য সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে একের পর এক নতুন নতুন জনকল্যাণ প্রকল্পের মাধ্যমে মন কেড়েছেন সর্বস্তরের জনসাধারণের। একদিকে যেমন রাজ্যের দুস্থ ছাত্র-ছাত্রীদের তথা সংখ্যালঘু ও তপশিলি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পড়াশোনা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে একাধিক প্রকল্পের সূচনা করেছেন। ঠিক তেমনি রাজ্যের মহিলাদের জন্য চালু করেছেন লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প। একইভাবে স্কুলছুট সমস্যা থেকে বাঁচাতে রাজ্যের কন্যাদের জন্য চালু করেছে কন্যাশ্রী রূপশ্রী প্রকল্প। এই প্রকল্পগুলির জনসমাজে সাড়া ফেলেছেন ব্যাপক, একই সঙ্গে দেশ-বিদেশে বাহবা কুড়িয়েছেন সরকার। এছাড়া রাজ্য সরকার সাধারণ মানুষের চিকিৎসার জন্য চালু করেছেন স্বাস্থ্য সাথী বীমা। এই বীমার অন্তর্গত কোন পরিবার চিকিৎসার জন্য সর্বোচ্চ পাঁচ লক্ষ টাকা প্রদান করে থাকে সরকার। এইসবের মাঝে রাজ্য সরকার বর্তমানে আরেকটি নতুন প্রকল্পের চালু করলো, এখানে আবেদন করলেই আবেদনকারী পেয়ে যাবেন 10,000 টাকা। এই দশ হাজার টাকার প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
পশ্চিমবঙ্গ হলো কৃষির নির্ভর রাজ্য তাই বর্তমানে আমাদের রাজ্যে বেশিরভাগ মানুষ কৃষি কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। তাই জনদরদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একাধিক প্রকল্পে সাধারণ জনগণ খুশি রাখার প্রচেষ্টায় সফল। যার ফল বিভিন্ন সময় ভোট বাক্সে প্রচুর প্রভাব পড়েছে। বর্তমানে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কৃষকদের জন্য আরেকটি নতুন প্রকল্পের সূচনা হয়েছে। রাজ্যের কৃষকদের জন্য মমতা সরকার চালু করেছেন কৃষক বন্ধু যোজনা। যার মাধ্যমে কৃষকরা পাবেন ১০ হাজার টাকা। এই দশ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্যের পাশাপাশি কৃষক বন্ধুর যদি কোন দুর্ঘটনায় মৃত্যু ঘটে তাহলে তার পরিবারকে দেওয়া হবে ২ লক্ষ টাকার আর্থিক বীমা।
আবেদন পদ্ধতি:-
প্রতিবছরে বহুবার করে প্রত্যেকটি অঞ্চলে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয় এবং এ বছরেও হবে। রাজ্য সরকারের কৃষক বন্ধু প্রকল্পে আবেদন করতে হবে আপনাকে নিজের এলাকায় দুয়ারে সরকার ক্যাম্প মাধ্যমে। এছাড়াও অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.matirkatha.gov.in এতে গিয়েও কৃষক বন্ধু স্কিম নিয়ে বিস্তারিত তথ্য পেতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার স্থানীয় BDO Office বা SDO Office-এ গিয়েও সরাসরি কৃষক বন্ধু স্কিমের জন্য আবেদন করতে পারেন।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট:-
এখানে আবেদন করতে হলে, প্রয়োজনীয় নথিপত্র গুলি হল-
১.কৃষক যে জমি চাষ করেন সেই জমির পর্চা, পাট্টা অথবা দলিল।
২.আবেদনকারীর আধার কার্ড অথবা ভোটার কার্ড।
৩.একটি বৈধ ব্যাংক একাউন্ট, এই ব্যাংক একাউন্টের সঙ্গে আধার কার্ড ও মোবাইল নম্বর লিঙ্ক থাকতে হবে।
৪.পঞ্চায়েত প্রধানের ওয়ারিশ সার্টিফিকেট।
আরও খবর পড়ুন: CLICK HERE
Join Telegram Channel : CLICK HERE
বেকার চাকরী প্রার্থীদের জন্য আরও একটি নতুন চাকরির সুখবর। কেন্দ্রীয় সরকার অধীনস্থ একটি বিখ্যাত সংস্থার… Read More
সকল অষ্টম শ্রেণী ও মাধ্যমিক পাস বেকার চাকরী প্রার্থীদের জন্য বিশাল বড় নিয়োগের সুখবর। যে… Read More
পশ্চিমবঙ্গের বেকার চাকরী প্রার্থীদের জন্য আরও একটি নতুন নিয়োগের ঘোষণা। RRB কলকাতার পক্ষ থেকে বিভিন্ন… Read More
সবেমাত্র দুর্গাপূজো শেষ হল। সামনেই আসছে আলোর উৎসব দীপাবলী। এই উৎসবের মরশুমে উৎসবের আনন্দকে দ্বিগুণ… Read More
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই দেশ ভারতবর্ষ। সৃষ্টির আদিকাল কাল থেকেই ভারতবর্ষ কৃষি প্রধান… Read More
রেল পরিষেবা সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে প্রত্যেক বছরই হাজার হাজার শূন্যপদে কর্মী… Read More