লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প নিয়ে বিশাল বড় সুখবর! আবারো আবেদন করুন, তাড়াতাড়ি জানুন | Lakshmir Bhandar Prakalpa Update




Lakshmir Bhandar Prakalpa : যেদিন থেকে রাজ্যের ভার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের হাতে তুলে নিয়েছেন সেদিন থেকেই শুরু হয়েছে বাংলার উন্নতি। মধ্যবিত্ত পরিবারের গৃহবধূ, কন্যা ও কৃষকদের জন্য এসেছে একের পর এক দুর্দান্ত প্রকল্প। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে অন্যতম হল কন্যাশ্রী, কৃষক বন্ধু, সবুজ সাথী, স্বাস্থ্য সাথী, লক্ষ্মীর ভান্ডার ইত্যাদি। আজকের প্রতিবেদনে আলোচনার মূল বিষয় লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প। কারা আবেদন করতে পারবেন? কিভাবে আবেদন করবেন? সমস্ত তথ্য জানাবো বিস্তারিত ভাবে।

লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের উদ্দেশ্য

মূলত বাংলার মহিলাদের উন্নয়নের স্বার্থে চালু হয়েছে এই লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় প্রথমে জেনারেল কাস্টের মহিলারা ৫০০ এবং সংরক্ষিত শ্রেনীর মহিলারা ১০০০ টাকা করে পেতেন। পরবর্তীতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্পের টাকা আরও বাড়িয়ে দেন। বর্তমানে এই প্রকল্পের আওতায় জেনারেল কাস্টের মহিলারা ১০০০ টাকা এবং সংরক্ষিত কাস্টের মহিলারা ১২০০ টাকা করে পান। ফের শুরু হতে চলেছে এই প্রকল্পের ফর্ম ফিলাপ।



কারা আবেদন করতে পারবেন এই প্রকল্পে?

কারা করতে পারবেন এই লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে? জানাবো বিস্তারিত ভাবে আজকের প্রতিবেদনে। এই প্রকল্পে শুধুমাত্র মহিলারাই আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার জন্য মহিলাদের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। আবেদন করার জন্য মহিলার বয়স ২৫ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে। সরকারি কাজের সাথে যুক্ত মহিলারা এই প্রকল্পের সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন না। আবেদন করার জন্য অবশ্যই মহিলার স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকতে হবে।

Lakshmir Bhandar Prakalpa-তে আবেদনের পদ্ধতি

রাজ্যের ইচ্ছুক মহিলাদের অনলাইন এবং অফলাইন দুই ভাবেই লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার জন্য প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্রটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। এরপর সেটিকে নির্ভুলভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলি অ্যাড করে নিকটবর্তী দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে জমা দিতে হবে। আবেদন গ্রাহ্য হবার পর মহিলার দেওয়া ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের টাকা মাসে মাসে ঢুকতে থাকবে।



আবেদন করার জন্য স্বাস্থ্য সাথী কার্ড, আধার কার্ড, ইনকাম সার্টিফিকেট, রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট, কাস্ট সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট ছবি, মোবাইল নম্বর ও ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর প্রয়োজন। আর্টিকলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রতিবেদনটি পড়ে ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করতে ভুলবেন না।

আরও খবর পড়ুন: CLICK HERE 

নিত্যনতুন এই ধরনের প্রকল্পের আপডেট সবার প্রথমে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে দেওয়া হয় তাই আপনারা সকলেই টেলিগ্রাম চ্যানেলের যুক্ত হতে পারেন।

Join Telegram Channel : CLICK HERE


Leave a comment