দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা। সরকারের তরফ থেকে অনবরত নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেও হচ্ছেনা কোনো লাভ। দুর্নীতির জেরে চাপা পড়ে যাচ্ছে প্রকৃত শিক্ষিত ব্যক্তিরা। তাই এইমুহুর্তে ভরসা শুধুমাত্র কোম্পানির চাকরি। তবুও মানুষ ছুটে চলেছে সরকারি চাকরির পিছনে। আজকের প্রতিবেদনে আমরা এইসমস্ত শিক্ষিত বেকারদের জন্য একটি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি নিয়ে হাজির হয়েছি। জানাবো বিস্তারিত ভাবে।
নিয়োগকারী সংস্থা, পদের নাম ও শূন্যপদের সংখ্যা
নিয়োগকারী সংস্থা : এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিটি ICDS Anganwadi Recruitment-এর তরফ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে।
পদের নাম : এই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রার্থীদের অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও অঙ্গনওয়াড়ি সহায়িকা পদে নিয়োগ করা হবে।
শূন্যপদের সংখ্যা : এই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রার্থীদের মোট ৭৪৮টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে।
বয়সের সময়সীমা, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও আবেদনের শর্তাবলী
বয়সের সময়সীমা : আবেদন করার জন্য প্রার্থীদের বয়স অবশ্যই ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : দুটি পদের ক্ষেত্রে ভিন্ন যোগ্যতার প্রয়োজন। সহায়িকা পদের জন্য মাধ্যমিক এবং অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর পদের জন্য উচ্চমাধ্যমিক যোগ্যতার প্রয়োজন।
আবেদনের শর্তাবলী : আবেদন করার জন্য প্রার্থীদের অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। শুধুমাত্র মহিলা প্রার্থীরাই এই পদে আবেদনের যোগ্য।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস, নিয়োগ প্রক্রিয়া ও আবেদন মূল্য
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস : আবেদন করার জন্য প্রার্থীদের ভোটার কার্ড, আধার কার্ড, স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট, কাস্ট সার্টিফিকেট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, ৫ টাকার ডাক টিকিট এবং ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ফটো লাগবে।
নিয়োগ প্রক্রিয়া : বিজ্ঞপ্তি অনুসারে এই পদের জন্য প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে।
আবেদন মূল্য : আবেদন করার জন্য প্রার্থীদের কোনো আবেদন মূল্য দিতে হবে না।
WB Anganwadi Recruitment-এ আবেদনের পদ্ধতি
এই পদে আবেদন করার জন্য ইচ্ছুক প্রার্থীদের অফলাইন মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে। আবেদন করার জন্য প্রথমে আবেদনপত্রটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। এরপর সেটিকে নির্ভুলভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস অ্যাড করতে হবে। সবশেষে মুখ বন্ধ খামে ভরে নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠিয়ে দিলেই কাজ শেষ। আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা জানতে অফিসিয়াল নোটিফিকেশনে চোখ রাখুন। আবেদনের শেষ তারিখ ১৬ই আগস্ট ২০২৪।
Official Notice And Application : Download / Application Form
জনসাধারণের কথা চিন্তা ভাবনা করে রাজ্য সরকার যেমন বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন প্রকল্প নিয়ে এসেছেন ঠিক তেমনি কেন্দ্র সরকারও পিছিয়ে নেই। সাধারণ দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের কথা চিন্তা ভাবনা করে রাজ্য সরকার তথা কেন্দ্র সরকার একের পর এক জনকল্যাণমুখী প্রকল্প নিয়ে এসেছেন যার ফলে উপকৃত হয়েছে রাজ্য তথা কেন্দ্রের প্রত্যেকটি সাধারণ জনসাধারণ। ছোট থেকে বড়, নারী পুরুষ, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, বেকার যুবক-যুবতী সকলেই রাজ্য সরকার তথা কেন্দ্র সরকারের দ্বারা বিভিন্নভাবে উপকৃত হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে নতুন একটি প্রকল্পের কথা ঘোষণা করা হয়েছে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে যার ফলে উপকৃত হবেন সমগ্র দেশের তথা পশ্চিমবঙ্গ সহ প্রত্যেকটি রাজ্যের সাধারণ জনসাধারণ। যারা যারা নতুন করে এই সমস্ত প্রকল্পের সুবিধা উপভোগ করতে চান তারা অবশ্যই বিস্তারিতভাবে জানতে পারেন।
তবে এবার নতুন একটি প্রকল্পের কথা ঘোষণা করা হয়েছে যেখানে প্রত্যেকটি পুরুষদের আগে 6000 করে টাকা দেওয়া হতো কিন্তু নতুন করে এই প্রকল্পে 8000 করে টাকা দেওয়া হবে ও এবং প্রধানমন্ত্রী একটি ভাষণে ঘোষণা করেছিলেন মহিলাদের দেওয়া হবে 12000 টাকা যদিও এখনো পর্যন্ত সকলেই ব্যাংক একাউন্টে 6000 টাকা করেই ঢুকছে। বছরে বেশ কয়েকটি কিস্তির মাধ্যমে মাসে এই টাকা ব্যাংক একাউন্টে ঢুকবে। তাহলে এত বড় টাকার অংক হাতছাড়া করতে না চাইলে অবশ্যই আপনি এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন।
এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্র সরকার ঘোষণা করেছেন রাজ্যের প্রত্যেকটি জনসাধারণকে প্রধানমন্ত্রী কৃষাণ সম্মান নিধি তথা পিএম কিষান যোজনার মাধ্যমে ৬০০০ করে টাকা দেওয়া হবে। প্রচুর পরিমাণে জনসাধারণ এই প্রকল্পের টাকা পেয়ে যাচ্ছেন এবং এখনো আরো অনেক জনসাধারণ এই প্রকল্পে নতুন করে আবেদনের মাধ্যমে টাকা পেয়ে যাবেন। তবে এখানে সবথেকে বড় সুখবর হলো প্রধানমন্ত্রী একটি ঘোষণা করেছিলেন তার ভাষণে যে এই প্রকল্পে এবার থেকে 12000 করে টাকা দেওয়া হবে। যদিও বলা হয়েছে পুরুষদের নাকি এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৮ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে। তবে এখনো প্রযন্ত বছরে 3 টি কিস্তির মাধ্যমে 6000 টাকা করেই ঢুকছে।
আরও পড়ুন: রাজ্যে ৭ লক্ষ কর্ম সংস্থান , সকলেই চাকরি পাবেন – জানুন বিস্তারি
তবে এই প্রকল্পের টাকা একসঙ্গে পাবেন না কৃষকেরা। আগে মোট তিনটি কিস্তির মাধ্যমে 2000 করে সর্বমোট কৃষকদের 6000 করে টাকা দেওয়া হতো। কিন্তু এবার আরও একটি কিস্তির পরিমাণ বাড়ানো হলো যেখানে 6 হাজারের পরিবর্তে 8000 করে টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু মহিলাদের ক্ষেত্রে এবার থেকে প্রতি 2 মাসে মাসে 2000 করে সর্বমোট 12000 করে টাকা দেওয়া হবে। তবে এখনো এই সুবিধা কবে থেকে কৃষকরা পাবে সেটাই ডেকার বিষয়।
রাজ্য সরকার যেমন শুধুমাত্র মহিলাদের জন্যই লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প চালু করেছেন কেন্দ্র সরকার কিন্তু মহিলা ও পুরুষদের মধ্যে ভেদাভেদ না করে সকলের জন্যই এই প্রকল্প চালু করেছেন। তবে এক্ষেত্রেও মহিলাদের প্রথম সারিতেই রাখা হয়েছে। মহিলাদের টাকার অংকটা একটু বেশি সেই তুলনায় পুরুষেরা একটু কম টাকা পেয়ে যাবেন তাহলেও বছরে বছরে প্রচুর পরিমাণে টাকা পাচ্ছেন সকলেই। রাজ্য সরকার তথা কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যবাসীরা ভীষণভাবে উপকৃত হচ্ছেন। এই প্রকল্প শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গ নয় সমগ্র ভারতবর্ষ তথা আসাম, ত্রিপুরা, বিহার, ঝাড়খন্ড ওড়িশা সহ সমগ্র রাজ্যে বাসিন্দারা এই প্রকল্পের মাধ্যমে টাকা পেয়ে যান এবং নতুন করে যারা আবেদন জানাবেন তারাও এই প্রকল্পের মাধ্যমে টাকা পেয়ে যাবেন।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রকে টেক্কা রাজ্যের! বাংলায় চালু হলো নতুন কার্ড – আবেদন জানালে পাবেন ১২৫০০ টাকা
এই প্রকল্পে আবেদন জানাতে হলে আপনারা সরাসরি কেন্দ্র সরকার দ্বারা পরিচালিত প্রধানমন্ত্রী কৃষাণ সম্মান নিধির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে বিস্তারিত আরো খোঁজখবর নিতে পারেন এবং সরাসরি অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন জানাতে পারেন। এখানে আবেদন জানানোর আগে অবশ্যই একবার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এ গিয়ে আবেদন করার সমস্ত খুঁটিনাটি জেনে তারপর আবেদন করবেন।
বছরে বেশ কয়েকটি কিস্তির মাধ্যমে এখানে টাকা পেয়ে যাবেন। প্রতিটি কিস্তিতে 2000 করে টাকা ব্যাংক একাউন্টে যুক্ত হবে এবং সর্বমোট এখানে 8000 করে টাকা পেয়ে যাবেন। তবে আপাতত সকলের ব্যাংক একাউন্টে 6000 টাকা করেই ঢুকবে।
Hello, my name is Sujit Roy. I have been working on various jobs and informative content writing for three years. Through my experimental content writing experience, I provide valuable content on this website.